fbpx

কালোজিরা

৳ 500.00

হঠাৎ মাথা ব্যথা হলে
১/২ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে
মালিশ করতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার
তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে
খেতে হবে। এটা ২/৩ সপ্তাহ খেলে ভাল
হবে। এছাড়া মাথা ব্যথায় কপালের উভয় চিবুকে
ও কানের চারিপাশে প্রতিদিন
৩/৪ বার কালোজিরা তেল মালিশ
করলে উপকার পাওয়া যাবে।
সর্দি সারাতে

কালোজিরা আমরা সকলের পরিচিত। কালোজিরা
একটি মাঝারী আকৃতির মৌসুমী গাছ। এই গাছের
একবার ফুল ও ফলহয়। কালোজিরার ইংরেজি নাম
Fennel flower। এর বৈজ্ঞানিক নাম Nigella Sativa
Linn। এই গাছের স্ত্রী, পুরুষ দুই ধরণের
ফুল হয়। সাধারণত নীলচে সাদা (জাত বিশেষে
হলুদাভ) রং হয়। এই ফুল পাঁচটি পাঁপড়ি বিশিষ্ট। কিনারায়
একটা রাড়তি অংশ থাকে। তিন-কোনা আকৃতির
কালো রং এর বীজ হয়। গোলাকার ফল হয়
এবং প্রতিটি ফলে ২০-২৫ টিবীজ থাকে।
কালোজিরা আয়ুর্বেদীয় , ইউনানী,
কবিরাজী ওলোকজ চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। মশলা
হিসাবেও ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে।
নিমকি বা কিছু তেলে ভাজা খাবারে ভিন্ন ধর্মী স্বা
ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া
অনেকেই কালজিরার ভর্তা খেয়ে থাকেন।
অনেকে আবার কালোজিরা খেতে পছন্দ
করেন না। কিন্তু কালোজিরার ব্যবহারে
খাবারে একটু ভিন্ন ধরনের স্বাদ নিয়ে
আসে। যা কোন সীমাবদ্ধতা নেয়। এটি পাঁচ
ফোড়নের একটি উপাদান। বীজ থেকে
পাওয়া তেল। কালোজিরার বীজ থেকে
তেল পাওয়া যায়। যা আমাদের
শরীরের জন্য খুব উপকারী।
ইসলাম ধর্মে গুরুত্ব: ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা
কালোজিরাকে একটি অব্যর্থ রোগ
নিরাময়ের উপকরণ হিসাবে বিশ্বাস করে। এর
সাথে একটি হাদিসজড়িত আছে। হাদিসটি হলো—
‘..আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু
‘আলাইহিওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: “এ
কালোজিরা সাম ব্যতীত সমস্ত রোগের
নিরাময়। আমি বললাম: সাম কি? তিনিবললেন:
মৃত্যু!”
আমাদের আধুনিক ডাক্তারিশাস্ত্র আর ধর্মীয়
অনুভূতি যাই বলি না কেন
কালোজিরা সবখানে স্বমহিমায় উজ্জ্বল। চলুন
জেনে নেওয়া যাক কালোজিরা মধ্যে লুকিয়ে
হাজারো রহস্যময় গুনাগুন
কি উপকার আছে কালোজিরায়
কালিজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপা
এতে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ
শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি।
কালিজিরার অন্যতম উপাদানের মধ্যে আছে
নাইজেলোন,
থাইমোকিনোন ও স্থায়ী তেল।
এতে আরও আছে আমিষ, শর্করাও প্রয়োজন
উপাদান। পাশাপাশি কালিজিরার তেলে
আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, টাশি
জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-
এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-বি২, নিয়াসিন ও ভিটামিন-সি।
এর মধ্যে
রয়েছে ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বোহাইড্র
এতে রয়েছে
ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী
এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের
কালোজিরায় যে রাসায়নিক উপাদানগুলো আছে
কালজিরার তেলে বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান
বিদ্যমান আছে
লিনোলিক, অলিক, স্টিয়ারিক, লিনোলিনিক,এসিড,
প্রোটিন, নিজেলোন, গ্লুটামিক এসিড। এছাড়াও
রয়েছে
নিজেলিন, পটাসিয়াম, ফসফরাস, কেলসিয়াম, সোডিয়াম
কালোজিরার তেলের ব্যবহার বিধি
নানাবিধ ক্ষেত্রে কালোজিরা বা কালোজিরা
তেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ সকল
ক্ষেত্রসমূহের কিছু উল্লেখ করা হলো।
স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে
এক চা চামচ পুদিনাপাতার রস বা কমলার রস বা এক কাপ রঙ
কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে নিয়
খেতে হবে তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া
যাবে। এভাবে খেলে দুশ্চিন্ত দূর হবে।
এছাড়া কালোজিরা
মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।
কালোজিরা নিজেই একটি অ্যান্টিবায়োটিক বা
অ্যান্টিসেপটিক।
মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ
মাথা ব্যাথা নিরাময়ে
হঠাৎ মাথা ব্যথা হলে
১/২ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে
মালিশ করতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার
তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে
খেতে হবে। এটা ২/৩ সপ্তাহ খেলে ভাল
হবে। এছাড়া মাথা ব্যথায় কপালের উভয় চিবুকে
ও কানের চারিপাশে প্রতিদিন
৩/৪ বার কালোজিরা তেল মালিশ
করলে উপকার পাওয়া যাবে।
সর্দি সারাতে
এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধু বা এক
খেতে হবে এবং রোগ সেরে না যাওয়া
পর্যন্ত মাথায় ও ঘাড়ে মালিশ করতে হবে।
এছাড়া এক চা-চামচ কালোজিরার সাথে তিন চা-চামচ
মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে
খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হবে। সর্দি
বসে গেলে কালিজিরা বেটে কপালে
প্রলেপ দিন। একই সাথে পাতলা পরিষ্কার
কাপড়ে কালিজিরা বেঁধে শুকতে হবে,
শ্লেষ্মা তরল হয়ে ঝরে পড়বে। আরো
দ্রুত ফল পেতে বুকে ও পিঠে কালিজিরার
তেল মালিশ করতে হবে।
বাতের ব্যাথা দূরীকরণে
বাতের ব্যথা হলে সেখানে ভাল করে
ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে কালোজিরার তেল
মালিশ করতে হবে। এক চা- চামচ কাঁচা
হলুদের রসের সাথে
সমপরিমাণ কালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এক
খেতে হবে এটা ২/৩সপ্তাহ খেতে হবে।
তাহলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে
যেখানে চর্ম রোগ সেই আক্রান্ত স্থানে
ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে
কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে।
এক চা চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ
কালোজিরার তেল, সমপরিমান মধু বা এক
কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার খেতেও
হবে এটা ২/৩ সপ্তাহ খেতে হবে।
হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে
কালোজিরার তেল হার্টে রুগীদের জন্য
অনেক উপকারি।
এক চা চামচ কালোজিরার তেল এবং এক কাপ দুধ
প্রতিদিন ২বার করে খেতে থাকলে হার্টের
সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যাবে। সাথে
কালোজিরার

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কালোজিরা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *